উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি আগামীতে শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও বহুমুখী জ্ঞানচর্চাকে বহুদূর এগিয়ে নিতে চায় পাঠাগারের উদ্যোক্তাদের রয়েছে একটি দুরদর্শী পরিকল্পনা। কথা জানা যায়।পাঠাগার নিয়ে ববিশাল লক্ষ্য, আছে সুদূর পরিকল্পনা । এই পাঠাগার একদিন সত্যিকার অর্থে বহুমুখী জ্ঞানার্জনের চারণক্ষেত্র হয়ে উঠুক সেই প্রত্যাশা উদ্যোক্তাদের। আমাদের প্রত্যাশা, পাঠাগারটি যুগযুগ ধরে উপকূলীয় জনপদে জ্ঞানের আলো ছড়াতে থাকুক। পাঠাগার নিয়ে আমাদের স্বপ্ন আছে,অঙ্গীকার আছে, সুন্দর পরিকল্পনা আছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হলে আমাদের সুন্দর মানসিকতার কিছু মানুষের প্রয়োজন, কিছু গুণীজনের প্রয়োজন, যাদের সমর্থন আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহায়ক ভুমিকা পালন করবে।
আমাদের উদ্যোগে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের সর্মথন প্রত্যাশা করি। সচল গণপাঠাগার সমূহকে কীভাবে টিকিয়ে রাখা যায়, সে ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া সরকারের একান্ত দায়িত্ব। এই মুহুর্তে, আমরা গ্রন্থাগারের সব সেক্টরে উদ্ভাবনী নতুন কিছু সংযোজন করার দৌঁড়ে আছি। আমাদের অধ্যবসায় যেনো আমাদেরকে একটি কাঙ্কিত সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে পারে, সেই মনোভাব নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমরা এমন অর্জনের জন্য সংগ্রাম করছি যা আমাদের গ্রন্থাগারকে জ্ঞান চর্চায় সাফল্যের শিখরে পৌঁছাতে সহায়ক ভুমিকা পালন করবে। এগুলো আমাদের সহজ হবে , যদি আমরা সরকারের অব্যাহত সমর্থন পাই।